জিংক সিরাপ এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম বিস্তারিত তথ্য

আমরা অনেকেই জিংক সিরাপ সম্পর্কে ভালোমতো জানি না। আর এই সিরাপটি শিশুদের জন্য বিভিন্ন ধরনের উপকারিতা দিয়ে থাকে। তবে কি কি ধরনের উপকার করে এ সম্পর্কে জানতে হলে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কারণ আজকের এই পোস্টে জিংক সিরাপ এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য আলোচনা করা হবে।
জিংক সিরাপ এর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
পোস্টসূচিপত্রঃআপনারা যদি জিংক সিরাপ এর উপকারিতা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে এখনই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

উপস্থাপনা

আমরা অনেকে আছি যারা জিংক সিরাপ খেয়ে থাকি। তবে এর উপকারিতা ও অপকারিতা জানিনা। অনেকে আবার এই সিরাপ এর কার্যকারিতা সম্পর্কে জানতে চাই। তাদের জন্য আমরা আজকের এই পোস্টটিতে জিংক সিরাপ সম্পর্কিত সকল কিছু আলোচনা করার চেষ্টা করব। 
এই জিংক সিরাপ আমাদের অনেক উপকার করে থাকে বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্য জিংক সিরাপ খুবই উপকারী একটি কার্যকরী সিরাপ যেটি বাচ্চাদের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে এবং বিভিন্ন ধরনের উপকার করতে পারে। এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

জিংক সিরাপ এর কার্যকারিতা - জিংক বি সিরাপ এর কাজ

আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা জিংক সিরাপ এর কার্যকারিতা সম্পর্কে আজকের এই পোস্টটিতে এসেছেন। তাদের জন্য আমরা আজকের এই পাঠে জিংক সিরাপ এর উপকারিতা ও কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। জিংক সিরাপ আমাদের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে চলুন সেগুলো আমরা জেনে নেই।
  • যাদের মুখে খাবারের রুচি কম তারা জিংক সিরাপ খেতে পারেন এটি খুবই কার্যকরী।
  • তাছাড়াও আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে জিঙ্ক খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে।
  • আপনি যদি শরীরে পানির শূন্যতা দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই জিঙ্ক সিরাপ খেতে পারেন।
  • বাচ্চাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য এবং স্বাস্থ্যে সঠিক বজায় রাখার জন্য জিংক সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
  • জিংক সিরাপ ব্যবহার করার ফলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করা যায়।
  • এছাড়াও এটি যাদের হজমে সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে খুবই কার্যকর। হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  • জিংক সিরাপ ব্যবহার করে তীব্র ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে পারেন।
  • ক্ষতস্থান দ্রুত শুকিয়ে যায় জিংক সিরাপ এর কারণে।
  • এটি শিশুদের মানসিক বিকাশ করতে সহায়তা করে থাকে।
  • তাছাড়া মানবদেহে পরিপাকতন্ত্র জনিত সমস্যা থাকলে তা দূর করা সম্ভব জিংক সিরাপ এর মাধ্যমে।
  • বাচ্চাদের জিঙ্ক সিরাপ খাওয়ালে তাদের দ্রুত বিকাশ হয়। তাই তাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমাণ মত জিংক সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
  • তাছাড়াও জানা গেছে বাচ্চাদের শারীরিক বৃদ্ধিতে ও সহায়তা করে থাকে।
  • এছাড়াও যাদের ত্বকে ব্রণের সমস্যা রয়েছে তারা অনায়াসেই জিংক সিরাপ খাওয়ার ফলে ত্বকের ব্রণ দূর করতে পারেন।
  • চুলের স্বাস্থ্যে জিংক সিরাপ খুবই উপকারী। তাই চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে জিংক সিরাপ গ্রহণ করতে পারেন।
  • এছাড়াও অনেকেরই অলসতা বোধ হয় তাদের অলসতা দূর করতে জিংক সিরাপ খেতে পারেন।
  • জিংক সিরাপ সাধারণত দেহে ভিটামিন বি ও জিংক এর ঘাটি পূরণ করে।
তাহলে আশা করি আপনারা এতক্ষণে জিংক সিরাপ এর কার্যকারিতা ও উপকারিতা সমূহ বিস্তারিত জেনে গেছেন।

জিংক সিরাপ কেন খায়?

জিংক সিরাপ সাধারণত বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধির ঔষধ বলা হয়ে থাকে। আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন জিঙ্ক সিরাপ কেন খায়। জিংক সিরাপ বাচ্চাদের অরুচি দূর করার জন্য খাওয়ানো যেতে পারে বিশেষ করে অনেক বাচ্চারা অরুচি কারণে খাবার খেতে চায়না। ফলে তারা দুর্বল হয়ে যায় আবার অনেক সময় দেখা যায় শিশুদের ঘন ঘন পাতলা পায়খানা হয় এর থেকে তাদের দেহ থেকে জিংক বের হয়ে যায়। 
এর ফলে শিশুদের দেহে জিংকের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যার ফলে বাচ্চাদের এই জিংকের ঘাটতি পূরণ করার জন্য জিংক সিরাপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরভাবে কাজ করে। তাছাড়া ও শিশুদের ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে , দৃষ্টি শক্তি ঠিক রাখে শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। 
আপনি যদি শিশুদের জিংকের ঘাটতি পূরণ করতে চান তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনার বাচ্চার জন্য কোন জিংক সিরাপটি প্রয়োজন সেটি জেনে খাওয়াতে পারেন। এই জিংক শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে সহায়তা করে থাকে, তাছাড়াও শিশুর খাওয়ার প্রতি অরুচি দূর করতে সাহায্য করে এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক রাখে।

জিংক সিরাপ এর উপকারিতা

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা হয়তো উপরে জিংক সিরাপ এর কার্যকারিতা সম্পর্কে জেনে এসেছেন। তবে আপনারা কি জানেন জিংক সিরাপ এর উপকারিতা কি। এ সম্পর্কে আমরা এখন বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এবার জেনে নেই জিংক সিরাপ এর উপকারিতা গুলোঃ
  • আপনার শরীরে যদি ডায়রিয়া হয়ে থাকে তাহলে ডায়রিয়া প্রতিরোধ করতে জিংক সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে যখন তীব্র ডাইরিয়া দেখা দেয় তখন তাদের জন্য জিংক সিরাপ ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে শিশুদের প্রতিদিন ২০ মিলিগ্রাম জিংক সিরাপ সেবন করলে ডায়রিয়া সমস্যা দ্রুত সমাধান হয়ে যায় এবং শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
  • এছাড়া জিংক সিরাপ আমাদের শরীরে হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যেসব মহিলা অথবা ছেলেদের হরমোনের নিয়ন্ত্রণের অর্থাৎ ভারসাম্যহীনতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত জিংক সিরাপ গ্রহণ করতে পারেন। যার ফলে হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
  • আমরা সকলে জানি জিঙ্ক আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে এবং ত্বকের ক্ষত দ্রুত নিরাময় করতে সাহায্য করে। সাধারণত চিকিৎসকরা দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত নিরাময় করতে জিংক ট্যাবলেট অথবা সিরাপ প্রেসক্রিপশন করে থাকে। কারণ জিংক সিরাপ রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে।
  • তাছাড়াও দেখা গেছে জিংক সিরাপ মুড ভালো রাখতে সহায়তা করে। অনেকেরই মধ্যে অবসাদগ্রস্ত ও বিষণ্নত দেখা যায় তাদের ক্ষেত্রে জিংক সেবন করলে অবসাদগ্রস্ত ও বিষণ্নতা নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।
  • এছাড়াও শ্বাসকষ্ট রয়েছে এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ খুবই উপকারী। এটি আমাদের শ্বাসতন্ত্র থেকে শুরু করে দেহের বিভিন্ন উপকারে সাহায্য করে থাকে। তাই শ্বাসকষ্ট দূর করতে জিংক গ্রহন করতে পারেন। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
  • জিংক সাধারণত দেহের হাড়কে সুস্থ রাখতে এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও যাদের  হাড় দুর্বল হয়ে গেছে এবং মজবুত নয় তারা জিংক সিরাপ অথবা ট্যাবলেট গ্রহণ করতে পারেন। এটি আপনাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমাণ মতো গ্রহণ করতে হবে।
  • তাছাড়া জানা গেছে জিংক সিরাপ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে থাকে। যার ফলে আপনারা দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখতে জিংক সিরাপ গ্রহণ করতে পারেন।
  • তাছাড়াও শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশ ঘটানোর জন্য অনেক মায়েরাই জিংক সিরাপ খাওয়ায়ে থাকেন। তাছাড়া ডাক্তারেরাও গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে থাকে।
আশা করছি আপনারা তাহলে জিংক সিরাপ কি কি উপকার করে থাকে তা জানতে পারলেন।

শিশুদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ এর উপকারিতা

আপনার হয়তো এতক্ষণে জিংক সিরাপের উপকারিতা গুলো জেনেছেন। তবে আপনার এখন শিশুদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ এর উপকারিতা কি সেটি জানা উচিত। চলুন এবার আমরা জেনে নেই শিশুদের জিংক সিরাপ এর উপকারিতা।
  • শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটায়।
  • বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে।
  • এছাড়াও শিশুদের মেধা শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।
  • বিভিন্ন ধরনের ক্ষত দূর করতে সহায়তা করে থাকে।
  • শিশুর সুস্বাস্থ্য ত্বক ও বুদ্ধি বিকাশে সাহায্য করে থাকে।
  • বাচ্চাদের ক্ষুদা ও অরুচি কমাতে সাহায্য করে থাকে।
  • তাছাড়াও শিশুদের ক্ষেত্রে তীব্র ডায়রিয়া হলে সেটি নির্মল করে।
  • এছাড়াও দৃষ্টি শক্তি ঠিক রাখতে সাহায্য করে থাকে।
  • শিশুদের শরীরে জিংকের ঘাটতি পূরণ করে থাকে।
  • তাছাড়াও ভিটামিন বি এর ঘাটতি পূরণ করে এই জিংক সিরাপ।
তাহলে বুঝতে পেরেছেন বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ এর উপকারিতা কি। এটি আপনারা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কোন জিংক সিরাপ ভালো হবে সেটি নিয়ে বাচ্চাদের খাওয়াতে পারেন।

শিশুদের জিংক সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

আপনার অনেকে আমাদের কাছে জানতে চান শিশুদের জিংক সিরাপ খাওয়ার নিয়ম কি। চলুন আমরা জেনে নেই শিশুদের জিংক সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। 
  • আপনার বাচ্চার ওজন যদি ১০ কেজি এর কম হয় , তাহলে শিশুকে প্রতিদিন এক চামচ করে দিনে দুইবার খাওয়াবেন। তাহলে বুঝতে পেরেছেন শিশুকে আপনি প্রতিদিন সকালে খাবার খাওয়ার পর ১ চামচ এবং রাতে ১ চামচ খাওয়াবেন।
  • আর বাচ্চার ওজন যদি ১০ কেজির উপরে অর্থাৎ (১০-৪০) কেজি হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়াতে হবে। তবে আপনারা প্রতিদিন দুই চামচ করে সকালে , দুপুরে এবং রাতে খাওয়াতে পারেন। খাওয়ানোর নিয়ম জানতে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

জিংক বি সিরাপ খাওয়ার নিয়ম

আপনারা যারা প্রাপ্তবয়স্ক রয়েছেন তারা প্রতিদিন দুই চামচ করে দিনে দুই থেকে তিনবার সেবন করতে পারেন। আর শিশুদের ক্ষেত্রে আমরা তো বলেই দিয়েছি উপরের অংশে যে শিশুর ওজন ১০ কেজি বেশি হলে তাদের দুই চামচ করে খাওয়াতে পারেন। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়াতে হবে। প্রাপ্তবয়স্কারে অবশ্যই খাবার খাওয়ার পরে জিংক সিরাপ গ্রহণ করতে পারেন। তাছাড়াও গর্ভাবস্থায় জিঙ্ক সিরাপ গ্রহণ করতে পারেন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমাণ মতো।

জিংক সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া - জিংক সিরাপ এর অপকারিতা

জিংক সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বলতে তেমন কিছু নেই। তবে আপনি যদি পরিমাণ মতো না খাওয়ার বদলে অধিক পরিমাণে সেবন করেন তাহলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই পরিমাণ মতো ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করবেন। আপনার শরীরের জন্য কতটুকু জিংক সিরাপ খাওয়া উচিত সেটা জানার জন্য ডাক্তারের কাছে দেখাতে পারেন। আর যদি অধিক পরিমাণে গ্রহন করেন তাহলে কি কি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় চলুন তা জেনে নেই।জিংক সিরাপ এর অপকারিতা নিম্নরূপঃ
  • অনেকের ক্ষেত্রে অধিক পরিমাণ সেবন করার ফলে ঘন ঘন বমি হতে পারে।
  • এছাড়াও আবার ডায়রিয়া দেখা দেয় যদি অধিক পরিমাণে সেবন করে।
  • মানব শরীরে পাকস্থলী সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • অধিক পরিমাণে সেবন করার ফলে আপনার ঘুমে ব্যাঘাত করতে পারে।
তাই আপনারা নিয়মিত অবশ্যই নিয়ম মেনে সঠিক মাত্রায় জিংক সিরাপ গ্রহণ করবেন।

জিংক সিরাপ এর দাম কত

আপনারা কি জিংক সিরাপ এর দাম কত এ সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে সঠিক থেকে এসেছেন। জিংক সিরাপ সাধারণত অনেক ধরনের কোম্পানির পাওয়া যায়। তবে সাধারণত আনুমানিকভাবে 150 মিলি জিংক সিরাপের দাম ৪০ টাকা। এছাড়াও আরেকটি কোম্পানি রয়েছে যেটির ১০০ মিলি জিংক সিরাপের দাম ৫০ টাকা। আর ২০০ এমএল এর দাম ১১০ টাকা। তবে আপনি এগুলো অনলাইনেই অর্ডার করতে পারবেন। আর যদি আপনি ভালোভাবে দাম জানতে চান তাহলে বাজারে ফার্মেসিতে যোগাযোগ করে জানতে পারবেন।

জিংক সিরাপ সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা(FAQ)

প্রশ্নঃসর্দি হলে কতটুকু জিংক খাওয়া উচিত?
উত্তরঃ সর্দি হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট ডোজ মেনে খেতে হবে। তবে আপনারা সর্দি হলে দিনে ৭৫ থেকে ১০০ মিলিগ্রাম জিংক গ্রহণ করতে পারেন।

প্রশ্নঃদৈনিক কতটুকু জিংক খাওয়া উচিত?
উত্তরঃ দৈনিক মেয়েদের জন্য ৮ মিলিগ্রাম ও পুরুষদের জন্য ১১ মিলিগ্রাম জিংক খাওয়া উচিত।

প্রশ্নঃশিশুদের জিংক সিরাপ কেন খাওয়ানো হয়?
উত্তরঃ শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশ করার জন্য জিংক সিরাপ খাওয়ানো হয়ে থাকে।

লেখকের মন্তব্য

আশা করছি প্রিয় বন্ধুরা আপনারা জিংক সিরাপ এর কার্যকারিতার পাশাপাশি উপকারিতা গুলো জেনে গেছেন। তাছাড়াও জিংক সিরাপের উপকারিতা কি সেটাও জেনে গেছেন। শিশুদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ খাওয়ানোর আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তারপরে এই তাদের খাওয়ানো উচিত। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ অনেক উপকার করে থাকে বিশেষ করে বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং শিশুদের ইমিউন সিস্টেম উন্নত করতে সহায়তা করে থাকে। তাহলে সকল কিছু বুঝতে পেরেছেন। অন্যদের জিংক সিরাপ সম্পর্কিত জানাতে পোস্টটি শেয়ার করুন।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

বিজ্ঞাপন