ফাউমি মুরগির খাবার তালিকাগুলো জেনে নিন

বর্তমানে বাংলাদেশে মুরগি পালন একটি লাভজনক ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার ফলে কম বেশি সকলেই মুরগি পালনের ব্যবসা করছে। আর সেই মুরগি যদি ফাউমি মুরগি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই মুরগিকে ভালো খাবার দিতে হবে। আর তার জন্য ফাওমি মুরগির খাবার তালিকা গুলো জানা অবশ্যক। আর এজন্যই আমরা আজকের পোস্টটিতে আপনাদের জন্য ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব।
ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা
ফাওমি মুরগির খাদ্য তালিকা ও ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা সম্পর্কে জানতে আজকের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন তাহলেই আপনি ফাউমি মুরগি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
পোস্টসূচিপত্রঃ

ভূমিকা ঃ ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা

বর্তমানে আমাদের দেশে ব্যবসায়ীরা মুরগি পালন করে আসছে। মুরগি পালনের একটি লাভজনক ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে যার ফলে প্রায় কৃষকেরা সকলেই মুরগির ব্যবসা করে থাকছে। বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের মুরগি রয়েছে তার মধ্যে ফাউমি মুরগি অন্যতম। আপনারা যারা নতুন ব্যবসায়ী রয়েছেন তারা যদি ফাউমি মুরগি লালন পালন করতে চান এবং খামার গড়ে তুলতে চান তাহলে অবশ্যই ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে। 
কোন কোন খাবার দিলে এই ফাউমি মুরগি দ্রুত বেড়ে উঠবে এবং ওজন বৃদ্ধি পাবে সেগুলো জানতে হবে। তাই আপনি যদি মুরগি পালন করে লাভবান হতে চান আর সেই মুরগি যদি ফাউমি মুরগি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ফাউমি মুরগির খাদ্য তালিকা সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত। আর এ সম্পর্কে আমরা আজকের পোস্টটিতে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।

ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা

আপনারা নিশ্চয়ই আজকের এই অংশের জন্যেই অপেক্ষা করে আছেন। আমরা এই পাঠে ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যার ফলে আপনারা ফাউমি মুরগিকে সঠিক পরিমাণে খাবার দিতে পারবেন এবং মুরগি দ্রুত বড় হয়ে উঠবে। সাথে মুরগিগুলোর দ্রুত ওজন বেড়ে যাবে। তাই আপনাকে এই খাবার তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এবার আমরা শুরু করি ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা কি কি। সাধারণত বয়স অনুযায়ী ফাউমি মুরগিকে খাবার দেওয়া হয়ে থাকে।
  • মুরগির বয়স শূন্য থেকে ছয় সপ্তাহ হলে তাকে স্টার্টার খাবার দিতে হবে।
  • আর ফাউমি মুরগির বয়স যদি ৭ থেকে ১৪ সপ্তাহ হয়ে থাকে তাহলে গ্রোয়ার জাতীয় খাবার দিতে হবে।
  • আবার মুরগির বয়স ১৫ থেকে ৪৫ সপ্তাহ হয়ে গেলে তাদের লেয়ার ১ খাবার দিতে হবে।
  • আর সাধারণত লেয়ার ২ খাবার দেওয়া হয় যখন মুরগির বয়স ৪৫ থেকে ৯৫ সপ্তাহ হয়ে থাকে।
চলুন এখন আমার খাবার তালিকা গুলো বিস্তারিত জেনে আসি।ফাউমি মুরগির খাদ্য তালিকাঃ

স্টার্টার খাবারের ক্ষেত্রে উপাদানের তালিকাঃ
  • ভুট্টা থাকবে ৫২ কেজি
  • সয়াবিন মিল প্রয়োজন হবে ২৫ কেজি
  • রাইচ পালিশ থাকবে ১০ কেজি
  • সয়াবিন তেল লাগবে ২০০ গ্রাম
  • টক্সিন বাইন্ডার প্রয়োজন হবে ১২৫ গ্রাম
  • কোলিন ক্লোরাইড থাকবে ৬০ গ্রাম
  • এল-লাইসিন লাগবে ১০০ গ্রাম
  • ডিএল- মিথিওনিন প্রয়োজন হবে ১৫০ গ্রাম
  • প্রিমিক্স এটিও প্রয়োজন হবে খাবার তৈরির ক্ষেত্রে ২০০ গ্রাম
  • সালমোনেলা কিলার যোগ করতে হবে ৩০০ গ্রাম
  • ডিসিপি থাকতে হবে ৩০০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় লবণ থাকবে ৩০০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় ঝিনুক চূর্ণ থাকবে ২ কেজি
  • খাদ্য তালিকায় প্রোটিন ৬০% থাকবে ৮ কেজি
  • তাহলে মোট তৈরি হয়ে গেল ১০০ কেজি ফাউমি মুরগির স্টার্টার খাদ্য
গ্রোয়ার খাবারের ক্ষেত্রে উপাদানের তালিকাঃ
  • ভুট্টা থাকবে ৫৪ কেজি
  • সয়াবিন মিল প্রয়োজন হবে ২৪ কেজি
  • রাইচ পালিশ থাকবে ১০ কেজি
  • সয়াবিন তেল লাগবে ১৫০ গ্রাম
  • টক্সিন বাইন্ডার প্রয়োজন হবে ১৩৫ গ্রাম
  • কোলিন ক্লোরাইড থাকবে ৫০ গ্রাম
  • এল-লাইসিন লাগবে ৯০ গ্রাম
  • ডিএল- মিথিওনিন প্রয়োজন হবে ১৩৫ গ্রাম
  • প্রিমিক্স এটিও প্রয়োজন হবে খাবার তৈরির ক্ষেত্রে ২৫০ গ্রাম
  • সালমোনেলা কিলার যোগ করতে হবে ২৫০ গ্রাম
  • ডিসিপি থাকতে হবে ৩০০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় লবণ থাকবে ২৮০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় ঝিনুক চূর্ণ থাকবে ২.৫ কেজি
  • খাদ্য তালিকায় প্রোটিন ৬০% থাকবে ৫ কেজি
  • তাহলে মোট তৈরি হয়ে গেল ১০০ কেজি ফাউমি মুরগির গ্রোয়ার খাদ্য তালিকা
লেয়ার ১ খাবারের ক্ষেত্রে উপাদানের তালিকাঃ
  • ভুট্টা থাকবে ৫৫ কেজি
  • সয়াবিন মিল প্রয়োজন হবে ২২ কেজি
  • রাইচ পালিশ থাকবে ৮ কেজি
  • সয়াবিন তেল লাগবে ১০০ গ্রাম
  • টক্সিন বাইন্ডার প্রয়োজন হবে ১৫০ গ্রাম
  • কোলিন ক্লোরাইড থাকবে ৫০ গ্রাম
  • এল-লাইসিন লাগবে ৮০ গ্রাম
  • ডিএল- মিথিওনিন প্রয়োজন হবে ১৩০ গ্রাম
  • প্রিমিক্স এটিও প্রয়োজন হবে খাবার তৈরির ক্ষেত্রে ৩০০ গ্রাম
  • সালমোনেলা কিলার যোগ করতে হবে ৩০০ গ্রাম
  • ডিসিপি থাকতে হবে ৫০০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় লবণ থাকবে ২৮০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় ঝিনুক চূর্ণ থাকবে ৮ কেজি
  • খাদ্য তালিকায় প্রোটিন ৬০% থাকবে ৪ কেজি
  • সোডা থাকতে হবে ৫০ গ্রাম
  • তাহলে মোট তৈরি হয়ে গেল ১০০ কেজি ফাউমি মুরগির লেয়ার ১ খাদ্য তালিকা
লেয়ার ২ খাবারের ক্ষেত্রে উপাদানের তালিকাঃ
  • ভুট্টা থাকবে ৫৬ কেজি
  • সয়াবিন মিল প্রয়োজন হবে ২২ কেজি
  • রাইচ পালিশ থাকবে ৭.৫ কেজি
  • সয়াবিন তেল লাগবে না
  • টক্সিন বাইন্ডার প্রয়োজন হবে ১৫০ গ্রাম
  • কোলিন ক্লোরাইড থাকবে ৫০ গ্রাম
  • এল-লাইসিন লাগবে ৬০ গ্রাম
  • ডিএল- মিথিওনিন প্রয়োজন হবে ১২৫ গ্রাম
  • প্রিমিক্স এটিও প্রয়োজন হবে খাবার তৈরির ক্ষেত্রে ৩০০ গ্রাম
  • সালমোনেলা কিলার যোগ করতে হবে ৩২০ গ্রাম
  • ডিসিপি থাকতে হবে ৫০০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় লবণ থাকবে ২৮০ গ্রাম
  • খাদ্য তালিকায় ঝিনুক চূর্ণ থাকবে ১০ কেজি
  • খাদ্য তালিকায় প্রোটিন ৬০% থাকবে ৩ কেজি
  • সোডা থাকতে হবে ৭৫ গ্রাম
  • তাহলে মোট তৈরি হয়ে গেল ১০০ কেজি ফাউমি মুরগির লেয়ার ২ খাদ্য তালিকা
তাহলে আশা করছি প্রিয় কৃষক ভাইয়েরা আপনারা হয়তো এতক্ষণে ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা গুলো জেনে গেলেন। এবার সেই অনুযায়ী খাবার তৈরি করে মুরগিকে খেতে দিন তাহলে মুরগি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং ওজন বেড়ে যাবে।

ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয়

আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে প্রশ্ন করে থাকেন ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয়। এ সম্পর্কে আমরা আজকের এই অংশটিতে গুরুত্ব সহকারে আলোচনা করব।ফাউমি মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাধারণত অন্যান্য মুরগির থেকে একটু বেশি। যার ফলে এটি অতি সহজে লালন পালন করা যায়। তবে বর্তমানে এই মুরগি অধিক পালন করা হচ্ছে কারণ এই মুরগি বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে।

আর সেই সুযোগ-সুবিধা যদি ডিম দেওয়ার ক্ষেত্রে হয়ে থাকে তাহলে এটি বেশ লাভজনক।ফাউমি মুরগি সাধারণত ভালো পরিমাণে বেশি ডিম দিয়ে থাকে। এই মুরগির বাচ্চা হওয়ার পর বাচ্চার বয়স যখন ৪ থেকে ৫ মাস বয়স হয়ে থাকে তখন থেকে ডিম দেওয়া শুরু করে। এ ক্ষেত্রে মুরগিটি তার ডিম দেওয়ার ক্ষমতার মধ্যে ৫০% ডিম দিয়ে থাকে। তবে এই মুরগি সাধারণত ডিম দেওয়া শুরু করলে দীর্ঘদিন পর্যন্ত ডিম দিতে পারে। বিশেষ করে এই মুরগির বয়স যখন ছয় মাস এর উপরে হয়ে থাকে তখন থেকে এটি সম্পূর্ণরূপে বেশি বেশি ডিম দিতে থাকে। 

এই মুরগির সাধারণত বছরের প্রায় ৮০ পার্সেন্ট ডিম দিয়ে থাকে। অর্থাৎ এই মুরগিটি বছরে প্রায়ই ১৮০ থেকে ২০০ টির মত ডিম দিতে সক্ষম হয়। তাছাড়াও এই ফাউমি মুরগি অন্যান্য মুরগির তুলনায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হওয়ার কারণে এই মুরগিগুলো তেমন রোগ হয় না। সহজেই খামারে লালন-পালন করা যায় এবং কম আবদ্ধ এলাকায় অতি সহজেই লালন পালন করা যায়। তাহলে আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফাউমি মুরগি কত দিনে ডিম দেয়।

ফাউমি মুরগির ডিমের দাম

আপনার অনেকে আমাদের কাছে ফাউমি মুরগির ডিমের দাম সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তবে এক সূত্রে জানা যায় ফাউমি মুরগির ডিমের দাম সাধারণত একটি ডিমের দাম ২৪ টাকা করে। তাহলে যদি এক হালি হয় তাহলে দাম হবে ৯৬ টাকা। এই মুরগির ডিম গুলো আপনারা বিভিন্ন খামারে পেয়ে যাবেন আবার বিভিন্ন দোকানে পেতে পারেন। তবে আপনি যদি সঠিক দাম জানতে চান তাহলে বাজারে গিয়ে খামারে খোঁজ লাগাতে পারেন। তবে ফাউমি মুরগির ডিমের আনুমানিক ১টি ডিমের দাম ২৪ টাকা।

ফাউমি মুরগির ঔষধের তালিকা - ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা

প্রিয় কৃষক ভাইয়েরা আপনারা হয়তো এখন ফাউমি মুরগির ঔষধের তালিকা গুলো জানতে চান। কারণ এই মুরগির কোন রোগ হলে কি কি ওষুধ ব্যবহার করবেন তা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। অর্থাৎ এ মুরগির রোগ প্রতিরোধ করতে কিছু ওষুধ দেওয়া প্রয়োজন হয় সেগুলো জানতে হবে। চলুন আমরা এবার ফাউমি মুরগির ভ্যাকসিন তালিকা গুলো জেনে নিই। মুরগির বয়স অনুযায়ী নিম্নে তালিকা দেওয়া হলঃ
  • আপনারা প্রথমেই অর্থাৎ প্রথম দিনে ওষুধ হিসেবে লাইসোভিট বা গ্লুকোজ দিতে পারেন।
  • এমক্সাসিলিন ওষুধ দিতে হবে ২-৪ দিন টানা।
  • ৩ - ৫ দিনের মধ্যে প্রয়োগ করতে হবে আইবি+এনডি লাইভ ভ্যাক্সিন
  • ১০ - ১২ দিনের মধ্যে ওষুধ দিতে হবে গামবোরো লাইভ ভ্যাক্সিন
  • ১২ - ১৪ দিন বয়স হলে দিতে হবে লিভারটনিক ও ভিটামিন
  • ১৮ - ২২ দিন বয়স হলে দেওয়া প্রয়োজন গামবোরো লাইভ ভ্যাক্সিন
  • ২৪ - ২৬ দিন বয়সের মধ্যে দিতে হবে এনডি লাইভ ভ্যাক্সিন (রানীক্ষেত)
  • বয়স ২৪ - ২৬ দিন হলে দেওয়া প্রয়োজন এম্প্রোলিয়াম + সিপ্রো
  • বয়স ৩০ দিন হলে দিতে হবে ফাউলপক্স ভ্যাক্সিন
  • এছাড়াও বয়স ৩৫ দিন হলে দেওয়া প্রয়োজন কৃমিনাষক ঔষধ
  • ৪৫ - ৪৮ এর মধ্যে বয়স হলে দিতে হবে রানীক্ষেত লাইভ ভ্যাক্সিন
  • ৫০ দিন বয়স হয়ে গেলে নিয়মিত দিতে হবে প্রোবায়োটিক , ভিটামিন ও লিভারটনিক
তাহলে আশা করি আপনারা ফাউমি মুরগির ঔষধের তালিকা গুলো জানতে পারলেন। আর এই ওষুধের তালিকা জেনে অবশ্যই মুরগিকে নিয়মিত নিয়ম অনুযায়ী ওষুধ দিতে হবে তাহলে মুরগি সুস্থ সবল থাকবে এবং ওজনে বড় হবে।

ফাউমি মুরগির বাচ্চা চেনার উপায়

আপনারা কি জানেন ফাউমি মুরগির বাচ্চা চেনার উপায় সম্পর্কে। আপনি যদি ফাউমি মুরগির খামার দিয়ে লাভজনক ব্যবসা করতে চান তাহলে অবশ্যই ফাউমি মুরগির বাচ্চাগুলো চিনতে হবে। অর্থাৎ আপনি অরজিনাল বাচ্চা পাচ্ছেন কিনা তা বুঝতেই আপনাকে ফাউমি মুরগির বাচ্চা গুলো চেনা প্রয়োজন। আর এজন্যই আপনাদের অবশ্যই ফাউমি মুরগির বাচ্চা চেনার উপায় ও নিয়ম জানতে হবে। যা আমরা এখন আলোচনা করব।
  • এ ধরনের মুরগিগুলো বাচ্চার বড় বড় ঝুটি থাকবে।
  • ফাউমি মুরগির চোখ সাধারণত গাঢ রঙের হয়ে থাকে.
  • এই মুরগির ঠোঁট সাধারণত বাদামী রঙের হয়।
  • তাছাড়াও এই মুরগির পায়ের রঙ ধূসর কালার হয়ে থাকে।
  • তাছাড়া ওই মুরগিগুলো সারা গায়ে ছোপ ছোপ কালো দাগ দাগ থাকে।
এছাড়া আরো অনেক ধরনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনারা দেখে শুনে কিনতে পারবেন। অবশ্য আপনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য ইউটিউবে সার্চ করে দেখতে পারবেন তারা আপনাকে লাইভ দেখিয়ে দিবে। তাছাড়া বিভিন্ন খামারিদের কাছে থেকে দেখে নিবেন।

শেষ কথা 

আশা করছি প্রিয় কৃষক ভাইয়েরা আপনারা এতক্ষণে ফাউমি মুরগির খাবার তালিকা ও ওষুধের তালিকা গুলো বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এর ফল আপনারা অতি সহজে এখন এই মুরগি লালন পালন করে লাভজনক হতে পারবেন। বিশেষ করে যারা নতুন রয়েছে মুরগি পালনে তারা অবশ্যই এই বিষয়গুলো জেনে লালন পালন শুরু করবেন। 
আর যদি মুরগির খামার করে তুলতে চান অবশ্যই উক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখে ভালোভাবে জেনে খামার বানাতে হবে। আজ এ পর্যন্ত শেষ করছি মুরগি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আমরা এখানে প্রায়ই মুরগি সম্পর্কিত সকল তথ্য তুলে ধরি।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

বিজ্ঞাপন