গরুর দুধ বৃদ্ধির ঔষধ গুলোর নাম - গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

আপনারা যারা গরুর খামার গড়ে তুলে দুধের ব্যবসা করে লাভবান হতে চান তাদের অবশ্যই গরুর দুধ বৃদ্ধির ঔষধ ও গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ সম্পর্কে জানতে হবে। আর এজন্য আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা গরুর দুধ বৃদ্ধির ঔষধ কোনটি ও গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরার চেষ্টা করব।
গরুর দুধ বৃদ্ধির ঔষধগুলোর নাম - গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ
আপনারা যদি গরুর দুধ বৃদ্ধি করতে চান তাহলে অবশ্যই আজকের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। তাহলেই আপনারা গরুর দুধ বৃদ্ধির ওষুধ ও গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ওষুধ সম্পর্কে জানতে পারবেন।
পোস্টসূচিপত্রঃ

ভূমিকা

বর্তমানে আমাদের দেশে গরুর খামার করার চাহিদা বেড়ে চলেছে। কারণ গরুর খামার গড়ে তুলে এখন অনেক ব্যবসায়ীরা সফল হচ্ছে। বিশেষ করে কৃষিক্ষেত্রে কৃষকেরা ও এখন গরুর খামার গড়ে তুলছে। তার পাশাপাশি তারা গরুর দুধের ব্যবসা করে যাচ্ছে। বর্তমানে গরুর দুধের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। যার ফলে অনেকেই গরুর খামার গড়ে তুলে দুধের ব্যবসা করছে। 

তবে আপনি যদি গরুর অর্থাৎ গাভীর খামার গড়ে তোলে দুধের ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই গাভীর দুধ বানানোর উপায় খুঁজে বের করে গাভীর দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। আর এজন্য আপনাদের গরুর দুধ বৃদ্ধির ওষুধ অথবা গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ওষুধ সম্পর্কে জানতে হবে। এই ওষুধগুলো ব্যবহার করে আপনারা গাভীর দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়াতে পারবেন। 
এতে করে আপনারা দুধের ব্যবসা করে আর্থিকভাবে সফল হতে পারবেন এবং সমাজে গরুর দুধের চাহিদা পূরণ করতে পারবেন। কারণ গরুর দুধে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ যার কারণে এটি বর্তমানে অধিক চাহিদা রয়েছে। আর এই দুধ বৃদ্ধির জন্য গাভীর দুধ বৃদ্ধির ওষুধ সম্পর্কে জানতে হবে যা আমরা আজকের পোস্টটিতে আলোচনা করব। তাই শেষ পর্যন্ত সকল কিছু জানতে হলে আমাদের সাথেই থাকুন।

গরুর দুধ বৃদ্ধির ঔষধ | গরুর দুধ বৃদ্ধির ইনজেকশন | গাভীর দুধ বৃদ্ধির ভিটামিন

প্রিয় কৃষক ভাইয়েরা আপনার নিশ্চয়ই গরুর দুধ বৃদ্ধির ওষুধ এর নাম জানতেই আজকের পোস্টটিতে এসেছেন। তবে চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এখন আমরা গরুর দুধ বৃদ্ধির ওষুধ ও ট্যাবলেট সম্পর্কে আলোচনা করব যার ফলে আপনারা এই ওষুধগুলো ব্যবহার করে গরু অর্থাৎ গাভী দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়াতে পারবেন। 
আরো পড়ুনঃ ফ্লোরা এর কাজ কি
তাছাড়া ওষুধের পাশাপাশি আপনারা গাভীকে কিছু পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানোর মাধ্যমে দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়াতে পারেন। বর্তমানে বাজারে গাভীর দুধ বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কোম্পানির ঔষধ রয়েছে। তাছাড়া ওষুধের পাশাপাশি গাভীর দুধ বৃদ্ধির ইনজেকশন রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে গাভীর দুধ বৃদ্ধি করা যায়। আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক গরুর দুধ বৃদ্ধির ওষুধ কি কি।গরুর দুধ বৃদ্ধির ঔষধ ও ইনজেকশনঃ
  • এ মিল্ক ভেট (A Milk Vet)
  • Decaf me 200ML ইনজেকশন
  • কেল্ডি মেটভেট 200ML রেনেটা কোম্পানি
  • কফা ক্যালসিয়াম ২৫০ মিলি
  • প্রো মিল্ক ভেট স্কয়ার কোম্পানি
  • সি-ক্যাল-পি
  • Minerva DS 
আপনারা উপরোক্ত লিস্টে দেওয়া ওষুধ বা ইনজেকশন গুলো ব্যবহার করে গরুর দুধ বৃদ্ধি করতে পারবেন।এ মিল্ক ভেট এই ওষুধটি আপনারা গরুর খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। আর গরুর দুধ বৃদ্ধির জন্য আপনারা ইনজেকশন ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন।Decaf me 200ML এটি হল গরুর দুধ বৃদ্ধির ইনজেকশন ওষুধ। এটি সাধারণত ডেক্সটস স্যালানের সাথে মিশিয়ে ইনজেকশনের মাধ্যমে গরুর মাংসপেশিতে দিতে হয়।

কেল্ডি মেটভেট 200ML এটি সাধারণত ইনজেকশন একই নিয়মে দিতে হয়। তাছাড়া গরুকে ক্যালসিয়াম জাতীয় ওষুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে গরুর স্বাস্থ্যের সাথে সাথে গরুর দুধ বৃদ্ধি করতে পারেন।কফা ক্যালসিয়াম ২৫০ মিলি এটি হল গরুর ক্যালসিয়াম জাতীয় ঔষধ বা উপাদান। এটি আপনারা গরুকে বিভিন্ন খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। 

এতে শুধুমাত্র ক্যালসিয়াম সহ বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর উপাদান উপস্থিত রয়েছে।প্রো মিল্ক ভেট এটিও গরুর দুধ বৃদ্ধির জন্য ক্যালসিয়াম হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তাছাড়াও সি-ক্যাল-পি ও Minerva DS দুটি ভিন্ন কোম্পানির ক্যালসিয়াম জাতীয় ভিটামিন রয়েছে যেগুলো গরুকে খাওয়ালে গরুর স্বাস্থ্য ভালো হওয়ার সাথে সাথে গরুর দুধও বৃদ্ধি পাবে। 
এছাড়াও গরুর মাংস বৃদ্ধিতেও এটি সাহায্য করে থাকে। এই উপরের দেওয়ার লিস্টে ওষুধ ছাড়াও আপনারা বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন রকম গাভীর দুধ বৃদ্ধির জন্য ওষুধ পেয়ে যাবেন। আপনাদের যেটা ভালো লাগে সেটা কিনবেন। আর গরুকে পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার মাধ্যমেও দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়ানো যায়।

গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ | গাভীর দুধ বৃদ্ধির পাউডার

আপনারা চাইলে গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ওষুধ ব্যবহার করে গাভীর দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়াতে পারেন। গাভীকে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ দেওয়ার বিকল্প হিসেবে হোমিও ওষুধ খাওয়াতে পারেন। এতে করে গাভির স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং ওজন বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়াও গাভী অধিক পরিমাণ দুধ উৎপাদনে সক্ষম হবে। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে বর্তমানে অনেক ধরনের গাভীর দুধ বৃদ্ধির জন্য এন্টিবায়োটিক ওষুধ বের হয়েছে,যেগুলোতে মূলত বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকর উপাদান থাকে। 

এর ফলে ওই দুধ মানুষ খাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা বা রোগ দেখা দিতে পারে। এজন্য আপনারা গরুর পুষ্টিকর দুধ উৎপাদন করতে গরুর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ওষুধ খাওয়াতে পারেন। এতে কোন ক্ষতিকর পদার্থ নেই। আপনার বাজারে বিভিন্ন ধরনের গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ওষুধ পেয়ে যাবেন। বিশেষ করে হোমিও ওষুধের দোকানে পেয়ে যেতে পারেন। 

তাছাড়া আপনারা গাভীর দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়ানোর জন্য গাভীর দুধ বৃদ্ধির পাউডার খাওয়াতে পারেন। বর্তমানে বাজারে ডিবি পাউডার সহ বিভিন্ন ধরনের ক্যালসিয়ামযুক্ত পাউডার পাওয়া যায় যেগুলো খাওয়ালে গাভীর দুধ বৃদ্ধি পায়। আশা করছি আপনারা গাভীর দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়ানোর উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

দুগ্ধবতী গাভীর খাদ্য তালিকা

আপনারা যারা গাভী পালন করে থাকেন। তাদের অবশ্যই দুগ্ধবতী গাভীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ গাভী যখন দুধ দেওয়া শুরু করবে তখন গাভীকে পুষ্টিকর সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে। এতে করে গাভী দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেবে। পুষ্টিকর খাদ্য দেওয়ার মাধ্যমে গাভীর দুধ দেয়ার পরিমাণ বাড়ানো যায়। 

আপনার গাভী যখন দুধ দেওয়ার জন্য তৈরি হয়ে যাবে তখন গাভীকে ভালো ধরনের পুষ্টিকর খাবার দিয়ে দুধের গুণগতমান বৃদ্ধি করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই গাভীর খাদ্য তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে। চলুন আমরা এখন গাভীর খাদ্য তালিকা জেনে নেই।
  • গরুর সুষম খাদ্য উপকরণ হিসাবে সবুজ ঘাস , খড় , দানাদার খাদ্য ও পানি দিতে হবে।
  • আপনার গাভীর ওজন যদি ১০০ কেজির উপরে হয়ে থাকে তাহলে গাভীকে ২ কেজি খড় , ৫ কেজি সবুজ ঘাস ,১.৫ কেজি দানাদার খাদ্য দিতে হবে। তবে খাদ্যের পরিমাণ হালকা কিছুটা কম বেশি হতে পারে আপনার গরুর খাদ্য চাহিদা অনুযায়ী।
  • গরুর খাদ্য তৈরিতে ৫০ শতাংশ গমের ভুসি , ২০ শতাংশ চালের গুড়া , ১৫ শতাংশ খেসারি ভাঙ্গা , ১০ শতাংশ খৈল ও খনিজ , আয়োডিন লবণ ১ শতাংশ করে থাকতে হবে।
দুগ্ধবতী গাভীর খাদ্য তালিকাঃ
দুধ দেওয়া গাভীর জন্য প্রথম এক লিটার দুধের জন্য তিন থেকে চার কেজি দানাদার খাদ্য দিতে হবে। তার পরবর্তী প্রতি তিন লিটার দুধ দেওয়ার জন্য এক কেজি হারে দানাদার খাদ্য দিতে হবে। তাছাড়াও গাভী যদি দৈনিক ১ লিটার দুধ দেয় তাহলে গাভীকে প্রতিদিন হাফ কেজি করে নারিশ ডেইরি ফিড খাওয়াতে পারেন। এতে করে আস্তে আস্তে গাভীর দুধ দেওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়।

খাদ্য উপাদান

দেওয়ার পরিমাণ

মিশ্রন দানাদার খাদ্য

৪-৭ কেজি

কাঁচা সবুজ ঘাস

৯-১৩ কেজি

শুকনো খড়

৩-৪ কেজি

পানি

গাভীর চাহিদা অনুযায়ী

দুধের গরুর খাবার তালিকা

দুধের গরুকে সঠিক সুষুম খাবার দেওয়ার মাধ্যমে গরুর দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়ানো যায়। এর জন্য আপনাকে দুধের গরুর খাবার তালিকা সম্পর্কে জানতে হবে। এতে করে আপনার অতি সহজেই দুধের গরুর জন্য খাবার তৈরি করতে পারবেন। যার ফলে গরু সুষম খাদ্য পাবে এবং গরু ওজনের বৃদ্ধির সাথে সাথে দুধ দেওয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দেবে। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এবার জেনে নেই দুধের গরুর খাবার তালিকা গুলোঃ
  • গরু যখন প্রথম পাঁচ কেজি দুধ দিবে তখন গরুকে দিতে হবে ১৪ কেজি কাঁচা ঘাস , দানাদার খাদ্য মিশ্রণ ২ কেজি , আয়োডিন লবণ ১০০ গ্রাম ও খড় হাফ কেজি। তাছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ পানির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
  • গরুর দুধ দেওয়ার পরিমাণ তিন কেজি করে হলে গমের ভুসি এক কেজি , চালের গুড়া এক কেজি , ভিটামিন ও মিনারেল ১০০ গ্রাম , খৈল ২০০ গ্রাম ও খেসারি ভাঙ্গা ৫০০ গ্রাম ইত্যাদি খাদ্য গুরুকে দিতে হবে। অবশ্যই সঠিক পরিমাণ পানির ব্যবস্থা থাকতে হবে।
তাহলে আশা করছি আপনারা দুধের গরুর খাবার তালিকা সম্পর্কে জানতে পারলেন। এরপরে অতি সহজে আপনার দুধের গরুকে সঠিক পুষ্টি দেওয়ার মাধ্যমে গরুর দুধ উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে পারবেন।

গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়ানোর উপায়

আপনারা যদি গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়াতে চান ,তাহলে অবশ্যই এই অংশটিতে আলোচনা করা হবে গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়ানোর উপায় সেটি ভালো করে পড়ুন তাহলে বিস্তারিত জানতে পারবেন। গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়ানোর উপায় নিম্নরূপঃ
  • অবশ্যই গাভীর ড্রাই পিরিয়ড এর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ড্রাই পিরিয়ড বলতে সাধারণত গাভী বাছুর দেওয়ার পর বাছুর বড় হওয়া পর্যন্ত সময়কে বলা হয়। বাছুর বড় হওয়ার পর গাভীর পুনরায় গর্ভবতী হওয়ার আগ পর্যন্ত সময়কে ড্রাই পিরিয়ড বলা হয়। সাধারণত ড্রাই পিরিয়ড এ সময়কাল ৬০ দিন হলে ভালো হয়। এতে করে গাভী দুধ বেশি উৎপাদনে সক্ষম হয়।
  • গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়ানোর জন্য গর্ভবতী সময়ে গাভীকে পুষ্টিকর সমৃদ্ধ খাবার দিতে হবে। সুষম খাদ্যের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে করে গাভি অধিক দুধ দেয় এবং তার বাচ্চার গঠন সুষ্ঠু হয়। এজন্য গাভীর সুষম খাদ্য তালিকা তৈরি করবেন এবং তা সংগ্রহ করবেন।
  • গাভীর দেহের পরিপাক সংঘটিত হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। তাই খাবারের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানির ব্যবস্থা রাখলে গাভী সুস্থ থাকে এবং অধিক দুধ দিতে সক্ষম হয়।
  • গাভীর বাচ্চা প্রসবকালে গাভীকে যত্নে রাখতে হবে। এ সময় গাভীর জন্য সঠিক খাদ্য ব্যবস্থা করতে হবে এবং গাভীকে নরম খর এর বিছানার ব্যবস্থা করতে হবে। গাভীর প্রতি বাড়তি যত্ন নিতে হবে এবং সব সময় খেয়াল রাখতে হবে।
  • গাভী যেখানে থাকবে অর্থাৎ গাভীর বাসস্থান সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। গাভীর বাসস্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখলে দুধ অধিক পরিমাণ দেওয়ার ক্ষমতা বেড়ে যায়।
  • তারাও গাভী দুধ দিলে প্রতিদিন একই সময়ে দুধ দোহন করতে হবে। এতে করে গাভীর দুধ দেওয়ার ক্ষমতা বজায় থাকে এবং দুধ দেওয়ার পরিমাণ আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে।
আশা করছি আপনারা গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়ানোর উপায় ও নিয়ম জেনে গেলেন। এখন আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়াবেন। আর গাভী সঠিকভাবে দুধ দিতে থাকবে।

শেষ কথা

আশা করছি প্রিয় কৃষক ভাইয়েরা আপনারা এতক্ষণে গরুর দুধ বৃদ্ধির ঔষধের নাম ও গাভীর দুধ বৃদ্ধি হোমিও ঔষধের নাম গুলো জানতে পারলেন। আপনারা অবশ্যই সঠিক নিয়মে গাভীকে ওষুধ খাওয়াবেন এবং সঠিক পুষ্টিকর খাদ্য দেওয়ার মাধ্যমে গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়ানো যায়। আশা করছি উপরের অংশে আমরা ভালো করে বুঝাতে পারছি। পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই পরিচিতদের গাভীর দুধ উৎপাদন বাড়ানোর ওষুধ সম্পর্কে জানাতে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

বিজ্ঞাপন